মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকালে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্যবিষয়ক বিশেষ সহকারী জানান, জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে সকাল আটটা পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে আর চিকিৎসাধীন ৪২ জনের মধ্যে পাঁচজন আইসিইউতে এবং দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এ পর্যন্ত ২০ জনের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে এখনও ৬ মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
আরও পড়ুন: বিমান বিধ্বস্তে কেন এতটা ভয়াবহতা, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
ডা. মো. সায়েদুর রহমান আরও জানান, দগ্ধ হয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন ৭৮ জন। এর মধ্যে অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক।
দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে হঠাৎ আছড়ে পরে বিমানবাহিনীর এফ সেভেন বিজিআই নামে প্রশিক্ষণ বিমানটি। দোতলা ভবনের নিচ তলায় আঘাত লেগে মুহূর্তেই যুদ্ধবিমানের ট্যাংক বিস্ফোরিত হয়। আগুন ছড়িয়ে পড়ে দ্বিতীয় তলায়ও। আতঙ্কে ছুটতে থাকেন শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও কর্মচারীরা।
আরও পড়ুন: উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
পরে হতাহতদের নিয়ে হাসাপাতালে ছুটে একের পর এক অ্যাম্বুলেন্স। এ ঘটনায় মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে। তাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী।
]]>