কারণ চতুর্থদিনের মতো উভয়পক্ষ সংঘাতের তীব্রতা বাড়িয়েছে এবং পাল্টাপাল্টি হামলা চালাচ্ছে। এতে বিস্তৃত সংঘাতের আশঙ্কা তৈরি করেছে বলেও জানানো হয়।
ইরান কাতারি এবং ওমানির মধ্যস্থতাকারীদের জানিয়েছে, ‘ইসরাইলি আক্রমণের প্রতি ইরানের প্রতিক্রিয়া জানানো সম্পূর্ণ হওয়ার পরেই তারা কেবল গুরুতর আলোচনা চালাবে।’
আরও পড়ুন:ইসরাইলি হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ২২৪
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কর্মকর্তা এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইরান স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, ‘আক্রমণের মুখে থাকা অবস্থায় তারা আলোচনা করবে না।’
শুক্রবার সকালে ইসরাইল ইরানের উপর আকস্মিক আক্রমণ চালিয়েছে, যার ফলে ইরানের সামরিক কমান্ডের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা নিহত হন এবং তাদের পারমাণবিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
আগামী দিনগুলোতে এই অভিযান আরও তীব্রতর হবে বলেও জানায় ইসরাইল। এরপর ইসরাইলে পাল্টা জবাব হিসেবে ইরান শত শত ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালায়।
এদিকে, ওই কর্মকর্তা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলেছেন যে, ইরান ওমান ও কাতারের কাছে যুদ্ধবিরতি এবং পারমাণবিক আলোচনা পুনরায় শুরু করার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে যোগাযোগের আবেদন করেছে বলে যে তথ্য জানানো হয়েছে তা ভুল।
আরও পড়ুন:ইসরাইলি দখলদারিত্বের ভিত্তি নাড়িয়ে দিয়েছে ইরান: হামাস
তবে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রয়টার্সের মন্তব্যের অনুরোধের জবাব দেয়নি, কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বা ওমানের তথ্য মন্ত্রণালয়ও সাড়া দেয়নি।