শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ইউরোপের চরম ডানপন্থি দলগুলোকে মার্কিন ধনকুবেরের সমর্থন এ অঞ্চলের গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলছে। বিশেষ করে যুক্তরাজ্য ও জার্মানির মতো দেশগুলোতে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছেন মাস্ক।
বক্তব্যে মাস্কের আধিপত্যবাদী কর্মকাণ্ডের পেছনের সম্ভাব্য কারণও উল্লেখ করেছেন শলৎজ। যার একটি ব্যবসায়িক স্বার্থ। কিন্তু এটিকেও অগ্রহণযোগ্য বলে বর্ণনা করেছেন জার্মানির চ্যান্সেলর।
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্য ও ইউক্রেনের ১০০ বছরের ‘যুগান্তকারী’ চুক্তি
এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যুক্তরাজ্য এবং জার্মানির বেশিরভাগ মানুষই ইলন মাস্কের রাজনৈতিক হস্তক্ষেপকে অগ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন। সমীক্ষার বরাত দিয়ে গার্ডিয়ান জানিয়েছে, এতে প্রায় ২ হাজার ২০০ জন অংশ নেন। তাদের মধ্যে ৭০ ভাগ জার্মান এবং ৫৪ ভাগ ব্রিটিশ নাগরিক মাস্কের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে মত দেন।
জার্মানির নির্বাচন নিয়ে গত বছর মাস্ক মন্তব্য করেছিলেন, অলটারনেটিভ ফর জার্মান হলো একমাত্র দল যারা জার্মানিকে বাঁচাতে পারবে এবং এ দলকে চরমপন্থি হিসেবে বিবেচনা করা ভুল। এতে জার্মানির জনগণের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। শলৎজকে অদক্ষ হিসেবেও উল্লেখ করেছিলেন মাস্ক।
]]>