পেসকভ বলেন, ‘এটি পুরো পরিস্থিতিকে নাটকীয়ভাবে অস্থিতিশীল করে তুলবে।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া ভিন্ন ভিন্ন পক্ষকে সমর্থন করছে।
আরও পড়ুন:ইরানে ‘আক্রমণ তীব্র’ করার নির্দেশ ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ইরানকে নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ করার দাবি করছেন এবং তাদের বিরুদ্ধে হামলার কথা ভাবছেন, তখন মস্কো তেহরানকে তাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মিত্র হিসেবে দেখছে বলে প্রতিবেদনে জানা গেছে।
এই বছরের শুরুর দিকে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইরানি প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সাথে একটি ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষর হয়। যার প্রথম অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, তারা প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা বিকাশে আগ্রহী।
ইরান মস্কোকে শাহেদ ড্রোনও সরবরাহ করেছে। যেগুলো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।
এদিকে, রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইসরাইলের হামলাকে নিন্দনীয় এবং বিনা উস্কানিতে বলে নিন্দা জানিয়েছে এবং গতকাল বুধবার রাশিয়ার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভ যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে বলেছেন, তারা যেন ইসরাইলকে সামরিক সহায়তা না দেন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ইসরাইল-ইরান সংকট মস্কো এবং ওয়াশিংটনকে সংঘর্ষের পথে ঠেলে দিচ্ছে এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুনর্নির্বাচনের পর থেকে রাশিয়া-মার্কিন সম্পর্কের উন্নতির ক্ষেত্রে এটি একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
আরও পড়ুন:ইরান কি রাশিয়ার কাছে সামরিক সহযোগিতা চেয়েছে, যা জানালেন পুতিন
]]>