বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির কাছে রোববার (৩ আগস্ট) বিকেলে ফরেনসিক প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন পুলিশ সদস্যরা।
ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাজিদের শরীরে পানিতে ডুবে মৃত্যুর কোনো বৈশিষ্ট্য নেই। সাজিদ আবদুল্লাহকে প্রথমে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এরপরে তার মৃতদেহ পানিতে ফেলা হয়েছে। সাজিদের মৃত্যু ময়নাতদন্তের ৩০ ঘণ্টা আগে হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাস-ট্রাক সংঘর্ষে ইবি শিক্ষার্থী নিহত
সাজিদের সহপাঠীরা বলেন, ‘একজন শিক্ষার্থীকে হত্যা করে মৃতদেহ পুকুরে ফেলে রাখা হলো, অথচ এত দিন প্রশাসন এটাকে স্বাভাবিক মৃত্যু বলে চালানোর চেষ্টা করেছে। আমরা হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচার চাই।’
এর আগে গত ১৭ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল সংলগ্ন একটি পুকুর থেকে শিক্ষার্থী সাজিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।