সোমবার (২৪ নভেম্বর) উত্তর-পশ্চিম ভারত জুড়ে এটি ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে বেশ কয়েকটি প্রধান শহরের উপর বিমান চলাচল ব্যাহত হয়।
সন্ধ্যা ৬.৩০ মিনিট নাগাদ ভারতীয় আকাশসীমায় প্রবেশ করা ছাই আকাশকে অন্ধকার করে দেয় এবং বিমান সংস্থাগুলোকে সন্ধ্যার সময় ফ্লাইটগুলো অন্যত্র সরিয়ে নিতে বা বাতিল করতে বাধ্য করে।
আরও পড়ুন:ভারত / মার্কিন ভিসা প্রত্যাখ্যানের পর নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যার অভিযোগ
এনডিটিভির খবরে বলা হয়, প্রায় ১২,০০০ বছরের মধ্যে রোববার প্রথমবারের মতো হাইলি গুব্বি আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়, এতে লোহিত সাগরের উপর দিয়ে ঘন ধোঁয়ার স্তুপ ইয়েমেন ও ওমানের দিকে ছড়িয়ে পড়তে থাকে।
ঘন ধোঁয়ার মেঘ দিল্লি, হরিয়ানা এবং সংলগ্ন উত্তর প্রদেশ অঞ্চলের দিকেও সরে যেতে থাকে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়। আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই মেঘগুলো দিল্লি এবং এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলোতে বায়ুর মান হ্রাস করতে পারে। তবে, ছাই- মেঘগুলো বায়ুমণ্ডলে হাজার হাজার ফুট উপরে থাকায় এটি নাও হতে পারে।
আগ্নেয়গিরির ধোঁয়ার কারণে ফ্লাইট বাতিল করা বিমান সংস্থাগুলোর মধ্যে আকাসা এয়ার, ইন্ডিগো এবং কেএলএম অন্যতম।
এদিকে, বেসামরিক বিমান চলাচল অধিদপ্তর (ডিজিসিএ) সর্বশেষ পরামর্শের ভিত্তিতে, বিমান সংস্থাগুলোকে ঘন ধোঁয়া আচ্ছাদিত এলাকাগুলো এড়িয়ে চলতে, ফ্লাইট পরিকল্পনা, রুট এবং জ্বালানি বিবেচনা সামঞ্জস্য করার নির্দেশ দিয়েছে।
ইঞ্জিনের কর্মক্ষমতার অসঙ্গতি, কেবিনের ধোঁয়া বা দুর্গন্ধসহ যেকোনো সন্দেহজনক ছাইয়ের উপস্থিতির বিষয়ে অবিলম্বে রিপোর্ট করতে বিমান সংস্থাগুলোকে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন:পশ্চিমবঙ্গে ‘বাবরি মসজিদ’ নির্মাণের ঘোষণা
আকাসা এয়ার জানিয়েছে, ২৪ এবং ২৫ নভেম্বর জেদ্দা, কুয়েত এবং আবুধাবিতে তাদের নির্ধারিত ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।

১ সপ্তাহে আগে
৩





Bengali (BD) ·
English (US) ·