বিশ্বজুড়ে বহুজাতিক টুর্নামেন্ট, কোটি কোটি ডলারের পৃষ্ঠপোষকতা ও লাখো তরুণের অংশগ্রহণে ই-স্পোর্টস এখন আর নিছক ‘খেলাধুলার বিকল্প’ নয়। এটি একটি পূর্ণাঙ্গ ক্রীড়াশ্রয়ী শিল্প। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি ই-স্পোর্টসকে সম্ভাব্য অলিম্পিক ডিসিপ্লিন হিসেবে বিবেচনায় নেয়ার ঘোষণা দেয়ার পর অনেক দেশই এর উন্নয়নে সরকারি উদ্যোগ নিয়েছে।
আরও পড়ুন: অবশেষে ভিসা পেলো বাংলাদেশের রেড হকস
সরকারি স্বীকৃতির ফলে ই-স্পোর্টস খেলোয়াড়রা পাবেন ক্রীড়া ভাতা, প্রশিক্ষণ সুবিধা, ক্রীড়া সংক্রান্ত পুরস্কার ও অনুদানসহ অন্যান্য সুবিধা। এছাড়া দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও গেমিং ক্লাব ও প্রতিযোগিতা আয়োজন সহজ হবে।
এদিকে ই-স্পোর্টস পরিচালনা প্রণয়নের লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। সেই কমিটিতে রয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ সাইফুল আলম ও তিনজন সদস্য।