মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, মেডিকেল টিম, অনুমোদিত ফরেনসিক এবং চিকিৎসা প্রোটোকল অনুসারে দেহাবশেষগুলো পরিবারের কাছে ফেরত দেয়ার আগে পরীক্ষা, ডকুমেন্টেশন এবং শনাক্তকরণ পদ্ধতির কাজগুলো চালিয়েছে।
কোনো কোনো মৃতদেহে নির্যাতন, মারধর, হাত বাঁধা এবং চোখ বাঁধার চিহ্ন ছিল বলেও মন্ত্রণালয় জানায়।
আরও পড়ুন:যুদ্ধবিরতির মধ্যে গাজায় হামলা চালালো ইসরাইল
নতুন হস্তান্তরের ফলে ১০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরাইল থেকে ফেরত আসা মৃতদেহের সংখ্যা ১৫০-এ পৌঁছালো।
মন্ত্রণালয় আরও জানায়, নিখোঁজ ব্যক্তিদের সাথে দেহাবশেষ মেলানোর জন্য প্রতিষ্ঠিত একটি অনলাইন রেফারেন্স সিস্টেমের মাধ্যমে পরিবারগুলো এখন পর্যন্ত ২৫ জন নিহত ব্যক্তিকে শনাক্ত করেছেন।
এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের উপস্থাপিত একটি পর্যায়ক্রমিক পরিকল্পনার ভিত্তিতে গত সপ্তাহে ইসরাইল এবং হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি বিনিময় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
আরও পড়ুন:যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন ইসরাইলের, গাজায় একই পরিবারের ১১ জনকে হত্যা
প্রথম পর্যায়ে ফিলিস্তিনি বন্দিদের বিনিময়ে ইসরাইলি জিম্মিদের মুক্তি অন্তর্ভুক্ত ছিল। পরিকল্পনায় গাজার পুনর্নির্মাণ এবং হামাস ছাড়াই একটি নতুন শাসন ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার কথাও বলা হয়েছে।
সূত্র: আনাদোলু
]]>
৪ সপ্তাহ আগে
৮








Bengali (BD) ·
English (US) ·