আবু ধাবির উইকেটে ব্যাট করা সহজ ছিল না বলেই মত মিডলঅর্ডার ব্যাটার তাওহীদ হৃদয়ের। তাও তিনি মনে করছেন, বাংলাদেশ ৪০–৫০ রানের মতো কম করেছে। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমার কাছে যেটা মনে হয়েছে যে, আমাদের বোর্ডে ৪০ থেকে ৫০ রানের মতো কম হয়েছে। যদি এই জায়গাটায় কিছু করতে পারতাম, তাহলে ম্যাচের চিত্র অন্যরকম হত। এত ইজি উইকেট ছিল না। উইকেটে হেল্প ছিল বোলারদের জন্য। বোলাররা যথেষ্ট ভালো বল করেছে।’
এই ম্যাচ দিয়ে ওয়ানডে অভিষেক হয়েছে টেস্ট দিয়ে জাতীয় দলে ঢোকার পর টি-টোয়েন্টি দিয়ে নজর কাড়া সাইফ হাসানের। অভিষেকে ২৬ রান করেছেন তিনি। তার ইনিংসটিই অবশ্য দলের তৃতীয় সর্বোচ্চ। তার চেয়ে বেশি রান করেছেন যে দুজন, দুজনেই পার করেছেন ফিফটির ঘর। মিরাজ ৮৭ বলে ৬০ ও তাওহীদ হৃদয় ৮৫ বলে ৫৬ রান করেন।
আরও পড়ুন: ওমরজাইয়ের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে হারলো বাংলাদেশ
মিরাজ-হৃদয় দলকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যেতে পারেনি। বাংলাদেশও পারেনি পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে। শেষ ১০ ওয়ানডেতে ৮ বার প্রথম ইনিংসে ব্যাট করে টাইগাররা ৪ বারই অলআউট। এটাকে ব্যর্থতা হিসেবে দেখছেন হৃদয়। ‘...আমাদের ব্যাটারদের ব্যর্থতা। যেহেতু আমরা পুরো ৫০ ওভার খেলতে পারিনি। এটা (অলআউট হয়ে যাওয়া) কোনো দলের জন্য ভালো লক্ষ্মণ নয়।’
হৃদয় যোগ করেন, ‘আমরা যারা ব্যাটার আছি, তাদের ১-২ জন খেলাটা শেষ করলে আমাদের জন্য ভালো হয়। আশা করছি সামনের ম্যাচগুলোয় এই জিনিস আমরা ওভারকাম করব।’