বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে কর্ণফুলী টানেল এলাকার সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শনের পর সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।
বিডা চেয়ারম্যান বলেন, ‘মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল অনেকটা বিদেশি ভূখণ্ডের মতো। বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো এখানে কারখানা স্থাপন করে পণ্য বিদেশে পাঠাতে পারবে। তারা দেশের দফতরগুলোর ঝামেলা ছাড়াই কাজ করতে পারবে। এতে দেশের বিশাল শ্রমশক্তিকে কাজে লাগিয়ে উভয় পক্ষই লাভবান হবে।’
তিনি জানান, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরের নিকটবর্তী হওয়ায় আনোয়ারার এই জায়গাটি প্রাথমিক বিবেচনায় রয়েছে। ‘আমরা এখন এই অঞ্চলের জন্য উপযুক্ত জমি খুঁজছি। আজ যেটি পরিদর্শন করেছি, সেটিই আমাদের প্রাথমিক ভাবনায় রয়েছে’, বলেন আশিক চৌধুরী।
আরও পড়ুন: বে-টার্মিনাল কার্যক্রমে গেলে পাল্টে যাবে বন্দরের চেহারা: আশিক চৌধুরী
তিনি আরও জানান, মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল স্থাপনের রূপরেখা তৈরির জন্য ইতোমধ্যে একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি আন্তর্জাতিকভাবে অভিজ্ঞ পরিচালকদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে এবং সম্ভাব্যতা যাচাই করছে।
বিডা চেয়ারম্যান বলেন, ‘মূল্যায়ন শেষে কমিটি অঞ্চলটি কোথায় গড়ে তোলা হবে সে বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দেবে। আমরা চাই, এ বছরের শেষ নাগাদ প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হোক। অর্থাৎ কোথায় হবে, কে পরিচালনা করবে, কবে শুরু হবে এসব বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারি।’
]]>