দীর্ঘদিন ধরে সহকারী শিক্ষকরা ১০ম গ্রেডে বেতন চেয়ে আন্দোলন করছেন। এখন তাদের বক্তব্য, অন্তত শুরুতে ১১তম গ্রেডে বেতন দিতে হবে। এ ছাড়া চাকরিতে ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার জটিলতা নিরসন এবং প্রধান শিক্ষক পদে শতভাগ পদোন্নতি দিতে হবে।
এসব দাবির জন্য রোববার (৪ মে) পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা। দাবি পূরণ না হওয়ায় ১৫ মে পর্যন্ত এক ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করবেন তারা। এর পর ১৬ থেকে ২০ মে পর্যন্ত দুই ঘণ্টা করে কর্মবিরতি করবেন, ২১ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত অর্ধদিবস কর্মবিরতি করবেন আর ২৬ মে থেকে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত পূর্ণদিবস কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
আরও পড়ুন: বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের দুই ঘণ্টার কর্মবিরতি সোমবার
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সারা দেশে ৬৫ হাজার ৬২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে পৌনে ৪ লাখের মতো শিক্ষক আছেন। এর মধ্যে প্রধান শিক্ষকদের বর্তমান বেতন ১১তম গ্রেড। আর সহকারী শিক্ষকদের বেতন ১৩তম গ্রেড।
]]>