এর আগে শুক্রবার কোনো সমাধান ছাড়াই পাকিস্তান-আফগানিস্তান শান্তি আলোচনা ভেঙে পড়ে।
রোববার আজারবাইজানের বাকু থেকে ফেরার পথে এরদোয়ানের মন্তব্যের একটি সরকারী পাঠ (রিডআউট) অনুসারে, এরদোয়ান বলেছেন, এই সফরের লক্ষ্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ইসলামাবাদ এবং কাবুলের মধ্যে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং শান্তি প্রতিষ্ঠা করা।
আরও পড়ুন:এবার পাক-আফগান সংঘাত ‘খুব দ্রুত সমাধানের’ দাবি ট্রাম্পের
এর আগে শনিবার বাকুতে তার বৈঠকে, এরদোয়ান বলেন, তুরস্ক পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে এবং আশা প্রকাশ করে যে তুরস্কের পৃষ্ঠপোষকতায় অনুষ্ঠিত আলোচনা দুই দেশের মধ্যে স্থায়ী স্থিতিশীলতার দিকে ফলাফল বয়ে আনবে।
তিনি আরও বলেন, তুরস্ক এবং পাকিস্তান বিভিন্ন ক্ষেত্রে, বিশেষ করে বাণিজ্য, জ্বালানি এবং প্রতিরক্ষা শিল্পে আরও সহযোগিতা জোরদার করার জন্য কাজ করছে।
এর আগে সীমান্ত সংঘর্ষ নিয়ে কয়েকদিনের উত্তেজনার পর পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় মধ্যস্ততা করতে এগিয়ে আসে কাতার ও তুরস্ক।
এরইমধ্যে বেশ কয়েক দফা বৈঠকের পরও কোনো সমাধান ছাড়াই ভেস্তে যায় উভয়পক্ষের মধ্যে শান্তি আলোচনা। এই ব্যর্থতার জন্য উভয়পক্ষই পরস্পরকে দায়ী করে।
আরও পড়ুন:সমাধান ছাড়াই শেষ পাক-আফগান শান্তি আলোচনা, এখন কী হবে?
তবে, সংঘাতের পরপরই দোহা আলোচনায় হওয়া যুদ্ধবিরতি বহাল থাকবে বলে জানানো হয়।
সূত্র: আনাদোলু
]]>
২ সপ্তাহ আগে
৩






Bengali (BD) ·
English (US) ·