কাউন্সিল এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘এই পদক্ষেপ (মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা) বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ কাতার এবং এর জনগণের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করেনি। ইরান কাতারের সাথে উষ্ণ ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক বজায় রাখতে এবং অব্যাহত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
যদিও উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে ইরানের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে কাতার। খবর বিবিসি’র।
আরও পড়ুন: কাতার ও ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাজেদ আল-আনসারী সামাজিক মাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আমরা এটিকে কাতার রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব, এর আকাশসীমা, আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের একটি স্পষ্ট লঙ্ঘন বলে মনে করি।’
কাতারের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হামলা সফলভাবে প্রতিহত করেছে, ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রগুলোকে ‘বাধা দিয়েছে’ এবং ঘাঁটিটি আগেই খালি করা হয়েছে বলেও দাবি করেছেন আনসারী।
তিনি আরও বলেছেন, ‘ঘাঁটিতে থাকা কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল। যার মধ্যে কাতারি সশস্ত্র বাহিনী, বন্ধুত্বপূর্ণ বাহিনী এবং অন্যরাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।’
‘আমরা নিশ্চিত করছি হামলার ফলে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি’, যোগ করেন আনসারী।
আরও পড়ুন: মার্কিন বিমান ঘাঁটিতে ইরানি হামলার পর কী বললো কাতার
কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘এই নির্লজ্জ আগ্রাসনের প্রকৃতি এবং মাত্রার সাথে সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানানোর অধিকার কাতারের রয়েছে।’
]]>