খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কুড়িগ্রামের বিভিন্ন উপজেলার ওপর দিয়ে হঠাৎ দমকা হাওয়া বয়ে যাওয়ায় ঘরবাড়ি, গাছপালা, বিদ্যুতের খুঁটি ও ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। তবে কি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
অন্যদিকে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুতের খুঁটি ও তার ছিঁড়ে বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ।
এ দিকে ঝড়ে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের ছয় তালায় জানালার গ্লাস ভেঙে তছনছ হয়ে যায় রোগীদের ওয়ার্ড। এ সময় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন রোগী ও তার স্বজনরা।
আরও পড়ুন: কালবৈশাখী ঝড়ে ঘরের ওপর গাছ, নারীর মৃত্যু
সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের কৃষক সামছুল আলম বলেন, ‘কালবৈশাখী ঝড়ে আমাদের এখানে অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সেইসঙ্গে জমিতে পড়ে গেছে ধান। বিদ্যুৎ না থাকায় অন্ধকার রয়েছে পুরো এলাকা।’
সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল গফুর বলেন, ‘শনিবার রাতে হঠাৎ ঝড়ে আমার ইউনিয়নে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রাত হওয়ায় ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।’