স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শহিদুলের অস্থায়ী বাড়ি শোলক ইউনিয়নের পূর্ব ধামুরা গ্রামে এবং স্থায়ী বাড়ি পার্শ্ববর্তী আগৈলঝাড়া উপজেলার রত্নপুর ইউনিয়ন ৩ নং ওয়ার্ডে। তিনি রত্নপুর ইউনিয়ন ৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি।
স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে শহিদুল ইসলাম বিএনপি ও অন্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের পুলিশ দিয়ে হয়রানি করতেন।
বুধবার সন্ধ্যায় উজিরপুর মডেল থানার সামনে দোকানে ছাত্র- জনতা তাকে ঘিরে ফেলেন ও মারধর করে পুলিশে সোপর্দ করেন।
আরও পড়ুন: বরিশালের মেয়ে শান্তা ‘গুপ্তচর কি না’ খতিয়ে দেখছে ভারতের পুলিশ
পুলিশ জানায়, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে ছিলেন শহিদুল ইসলাম। তার বিরুদ্ধে উজিরপুর মডেল থানায় বিস্ফোরক আইনে মামলা আছে।
আরও পড়ুন: বরিশালে স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
এ বিষয়ে উজিরপুর মডেল থানার উপ- পরিদর্শক (এসআই) যতীন ময় বলেন, শহিদুল ইসলাম কে স্থানীয় জনতা পুলিশে সোপর্দ করেছে। বর্তমানে তিনি পুলিশি হেফাজতে আছেন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।