সকাল ৯টায় ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ভোর ৭ থেকে খুলনায় বৃষ্টির কারণে ম্যাচে টসও হতে পারেনি। বেলা সাড়ে ১১টায় ম্যাচ রেফারি ফাইনাল ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন।
চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিভাগের হাতে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি তুলে দেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. ফিরোজ সরকার। অনুষ্ঠানে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব নিয়ে সামনে এগোতে হবে। ভবিষ্যতে এই খেলোয়াড়রা জাতীয় দলে খেলবে। খেলাধুলায় জয়-পরাজয় নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে হয়।
তিনি আরও বলেন, খেলাধুলা শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশে সহায়তা করে। শিক্ষার পাশাপাশি খেলাধুলার প্রতি সমান গুরুত্ব দিতে হবে। এই নারী টুর্নামেন্টের মাধ্যমে খেলোয়াড়দের মধ্যে দেশপ্রেম, শৃঙ্খলা, ভ্রাতৃত্ব, উদারতা ও নেতৃত্বের গুণাবলি অর্জিত হবে।
আরও পড়ুন: ফারুকের বিরুদ্ধে ৮ পরিচালকের অনাস্থা চিঠি দেওয়া হয়েছে ক্রীড়া পরিষদে
অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) আবু সায়েদ মো. মনজুর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর মেজর মাসুক, মহিলা ক্রীড়া সংস্থার উপপরিচালক মো. আবুল হোসেন, সাংবাদিক শেখ দিদারুল আলম, ক্রীড়া সংস্থার সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ জাকিরুল ইসলাম জাকির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার উদ্যোগে খুলনার ক্রীড়া সাংবাদিকতায় অবদান রাখার জন্য সাতজন সাংবাদিককে সম্মাননা ক্রেস্ট এবং চারজনকে মরনোত্তর সম্মাননা প্রদান করা হয়। ক্রেস্ট প্রাপ্তরা হলেন সাংবাদিক আবু তৈয়ব, শেখ আবু হাসান, সেখ আব্দুল হালিম, তরিকুল ইসলাম, কনক রহমান, আব্দুল্লাহ আল মামুন (রুবেল) ও আহসান হাবিব হ্যাপী। মরনোত্তর সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন মাহমুদ আল খান মুকু, অধ্যাপক আব্দুর রহমান, ওয়াদুদুর রহমান পান্না ও এস কে মহবুব হোসেন