মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকেশ্বরী মন্দিরে এ ঘটনা ঘটে।
সাংবাদিক বিশ্বজিৎ দাস বিজয় জানান, পুষ্পাঞ্জলি দেয়ার সময় হঠাৎ খেয়াল করি পকেটে মানিব্যাগ নেই। তৎক্ষনাৎ বিষয়টি পুলিশ কন্ট্রোল রুমে জানালে সিসিটিভি দেখে চোরকে শনাক্ত করা হয়। পরে চুরির স্থান থেকেই চোরকে আটক করা হয়। পরে চোরের দেখানো জায়গা থেকে মানিব্যাগ ও কাগজপত্র খুঁজে পাই। তবে মানিব্যাগে থাকা সাড়ে ৮ হাজার টাকা পাইনি।
পরে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে চোরকে হাজির করা হলে চোর সব স্বীকার করে। ম্যাজিস্ট্রেট চোরকে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেন।
অন্যদিকে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের চিকিৎসক অনকিৎ (নেপালের বাসিন্দা) জানান, মোবাইল ফোন চুরি হয়ে যাওয়া খুবই বাজে অভিজ্ঞতা। পূজা দেয়ার পর পকেটে মোবাইল ফোন না পেয়ে পুলিশকে জানালে তারা সিসিটিভি দেখে চোর শনাক্ত করে ও ধরতে সক্ষম হয়। তবে মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
আরও পড়ুন: দুর্গোৎসবে র্যাবের তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের লালবাগ বিভাগের স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরিফুর রহমানের আদালত চোরকে ৩ মাসের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড; অনাদায়ে আরও দুই মাসের জেল দিয়েছেন।
পূজার নিরাপত্তায় ঢাকেশ্বরী মন্দিরে দায়িত্বরত এসআই ইমরান ও মুস্তাফিজ বলেন, আমরা সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চোর শনাক্ত করে ধরতে সক্ষম হই। পরে চোরকে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হাজির করা হলে তিনি বিস্তারিত জেনে শাস্তির আদেশ দেন।
]]>