রোববার (১ ডিসেম্বর) জোহর অভিবাসন বিভাগ এক বিবৃতিতে জানায়, পেকান নেনাস অভিবাসন বিভাগের বন্দিশিবির থেকে গত এক সপ্তাহে সরাসরি কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেএলআই-এ, কেএলআই-টু এবং জোহর বাহরুর স্টুলাং লাউট ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে ৩০ বাংলাদেশিসহ ২৪২ অভিবাসীকে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
তালিকায় ৩০ বাংলাদেশি ছাড়াও ১২০ জন ইন্দোনেশীয়, ৬২ জন মিয়ানমারি, ১৮ জন ভিয়েতনামী, পাঁচজন করে থাই ও পাকিস্তানি এবং একজন করে ফিলিপাইন ও শ্রীলঙ্কান নাগরিক রয়েছে। একই সঙ্গে তারা যেন নতুন করে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে না পারেন সেজন্য তাদের ‘কালো তালিকাভুক্ত’ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ পাঠাতে চায় পাকিস্তান
মালয়েশিয়ার অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এবং অভিবাসন প্রবিধান ১৯৬৩-এর পাশাপাশি অন্যান্য এনফোর্সমেন্ট এজেন্সি আইনের অধীনে বিভিন্ন অপরাধের জন্য সাজা শেষে তাদের সবাইকে নিজ নিজ দূতাবাস থেকে নাগরিকত্ব যাচাই পাস পাওয়ার পর আকাশ ও স্থলপথে তাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে।
বন্দির সঞ্চয় এবং তাদের নিজ নিজ পরিবারের খরচে প্রত্যেক বন্দির প্রত্যাবাসনের টিকিটের অর্থায়ন করা হয়েছে বলে জানায় অভিবাসন বিভাগ।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, মন্ত্রীদের ছুটি বাতিল
]]>