বুধবার (৩০ জুলাই) সকালে তাকে কারাগার থেকে এনে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রাকিবুল হায়াতের নেতৃত্বে একটি তদন্তদল তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। লাক মিয়ার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তা বিভিন্ন পন্থায় স্থানান্তর, রূপান্তর এবং হস্তান্তরের অভিযোগে অনুসন্ধান করছে কমিশন। গত ৬ মার্চ লাক মিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করে সংস্থাটি।
এর আগে সোমবার (২৯ জুলাই) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক রাকিবুল হায়াত আদালতে হাজির করে লাক মিয়ার পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, লাক মিয়ার ৪৯টি ব্যাংক হিসাবে ১৪ হাজার কোটি টাকার লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। এসব টাকার উৎস জানতেই রিমান্ড প্রয়োজন।
অপরদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী মোবারক হোসেন রিমান্ড বাতিলের আবেদন করেন। পরে উভয় পক্ষের শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমান তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।