হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়কে পাঠানো যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের নোটিশ অব ইনটেন্টে জানানো হয় বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন বাতিল করা হবে। পাঁচ পৃষ্ঠার ওই নোটিশে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভর্তির অধিকার বাতিলের কারণ ব্যাখ্যা করা হয়।
কিন্তু বৃহস্পতিবার (২৯ মে) আদালতে শুনানির আগে ট্রাম্প প্রশাসন জানায়, তাৎক্ষণিক নয় বরং নিজ অবস্থান ব্যাখ্যা করতে হার্ভার্ডকে দেয়া হচ্ছে ৩০ দিন সময়।
এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকরে আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছেন ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের বিচারক অ্যালিসন বুরো।
আরও পড়ুন: বিদেশি নাগরিকদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসানীতি
তিনি জানান, স্থিতাবস্থা বজায় রাখতে হবে। অর্থাৎ হার্ভার্ড এখনই আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ভর্তিতে বাধা পাবে না। ভিসা কার্যক্রমে যাতে কোনো পরিবর্তন না আসে, দুই পক্ষ মিলে এমন সমাঝোতায় পৌঁছাতে হবে।
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের সচিব ক্রিস্টি নোম গেল ২২ মে ঘোষণা দেন, হার্ভার্ডকে স্টুডেন্ট ভিসা প্রোগ্রাম থেকে বাদ দেয়া হবে। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যাপ্তভাবে প্রশাসনের অনুরোধ মানেনি। রক্ষণশীলদের প্রতি পক্ষপাতিত্ব ও ক্যাম্পাসে ইহুদিবিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগও তোলা হয়।
যদিও, এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে হার্ভার্ড। তাদের দাবি, ট্রাম্প প্রশাসনের এসব পদক্ষেপ শিক্ষার্থীদের বাক্স্বাধীনতা হরণ করছে।
]]>