রোববার (১৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত সৈকতের সুগন্ধা, কলাতলী ডলফিন মোড় ও কলাতলী বিচে এ অভিযান চালানো হয়।
অভিযানে কক্সবাজার জেলা পুলিশ, ট্যুরিস্ট পুলিশ, জেলা আনসার ব্যাটালিয়ন ও কক্সবাজার পৌরসভা অংশগ্রহণ করে।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তানভীর হোসেন বলেন, ‘কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের প্রবেশদ্বারের সড়কগুলো অবৈধভাবে দখল করে অনুমোদনহীন দোকানপাট বসিয়ে যানজট সৃষ্টি করা হয়। এতে পর্যটকদের চলাচলে বাধাগ্রস্ত হবার পাশাপাশি চুরি ও ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটছে।’
আরও পড়ুন: কক্সবাজার সৈকতের জনসমুদ্রে হারানো ৬ শিশুকে খুঁজে দিল পুলিশ
তিনি বলেন, ‘অনুমোদনহীন দোকানগুলোকে সরে যেতে কয়েকবার মাইকিং করা হয়। এর পরেও সরেনি অবৈধ দখলদাররা। অবশেষে রোববার রাতে ৪ ঘণ্টার অভিযানে সুগন্ধা রোড, বীচ পয়েন্ট, কলাতলী ডলফিন মোড়, কলাতলী বীচে প্রবেশ পথ, কলাতলী বীচ এলাকায় অবৈধ হকার, দখলদারদের বিরুদ্ধে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় ৫০ টি অনুমোদনহীন দোকান গুড়িয়ে দেয়া হয় এবং ১০০ হকার ও দখলদারকে উচ্ছেদ করা হয়। আর আইনবহির্ভূত পার্কিংয়ের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে অর্থদণ্ড দেয়া হয়।’
অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।