সোমবার (১৬ জুন) বিকেলে খুলনা নগরীর সোনাডাঙ্গা মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সের সুইমিংপুলে আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে উত্তীর্ণ প্রতিযোগীদের হাতে ইয়েস কার্ড তুলে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: নতুন চক্রে ভালো শুরুর আশায় বাংলাদেশ
এ প্রতিভা অন্বেষণ কার্যক্রমটি শুরু হয় গত ১০ মে। শুরু থেকেই খুলনায় এর প্রচারে সক্রিয় ভূমিকা রাখে রেজাউল সুইমিং একাডেমি। একাডেমির পরিচালক জিএম রেজাউল ইসলামের প্রচেষ্টায় খুলনা অঞ্চলে ব্যাপক সাড়া পড়ে এ ট্যালেন্ট হান্ট ঘিরে।
বাছাই কার্যক্রমে ৯ থেকে ১১ বছর এবং ১২ থেকে ১৫ বছর বয়সী দুই ক্যাটাগরিতে অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে প্রতিভাবান সাঁতারু নির্বাচন করা হয়। ফেডারেশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, চূড়ান্তভাবে নির্বাচিতদের জন্য প্রশিক্ষণ ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা থাকবে।
আরও পড়ুন: মাকে আইসিইউতে রেখেই ইংল্যান্ডের পথে গম্ভীর
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মো. ফাহিম। আরও উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের খুলনা বিভাগীয় উপপরিচালক মো. আবুল হোসেন।
]]>