রোববার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে সেনাকুঞ্জে তাকে এ গার্ড অব অনার দেয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এরপর পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করবেন এবং প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠক করেন।
একটি যৌথ প্রেস ব্রিফিংয়ে দুদেশের ভিসা অব্যাহতি সংক্রান্ত চুক্তি এবং ফরেন অফিস কনসালটেশনের জন্য একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হবে। পরে দুদেশের সরকার প্রধান যৌথ প্রেস ব্রিফিং করবেন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে।
আরও পড়ুন: ঢাকায় পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট, বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
এর আগে সকালে পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এম তৌহিদ হোসেন।
১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বীরদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তিনি সাভারে জাতীয় শহীদ স্মৃতিসৌধও পরিদর্শন করবেন রামোস হোর্তা। একই দিন বঙ্গভবনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিমুর-লেস্তের প্রেসিডেন্ট।
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান রামোস হোর্তা। হোর্তাকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। হোর্তার সঙ্গে সফরে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ১৯ সদস্যের একটি দল রয়েছে।
]]>