সংখ্যালঘু দ্রুজদের রক্ষার অঙ্গীকারের কথা বলে ইসরাইল এ নিয়ে পরপর দুই দিন সিরিয়ায় হামলা চালালো। এর আগে গত বুধবার দামেস্কের উপকণ্ঠে হামলা চালায় ইসরাইল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, এই হামলাগুলো সিরিয়ার বর্তমান ক্ষমতাসীনদের প্রতি ইসরাইলের গভীর অবিশ্বাসেরই প্রতিফলন। সিরিয়ার বর্তমান শাসকগোষ্ঠী সুন্নি মতাদর্শ অনুসরণকারী। তারা গত ডিসেম্বরে বাশার আল-আসাদকে উৎখাত করে সিরিয়ার ক্ষমতায় আসে।
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার জন্য বিষয়টি একটি অতিরিক্ত চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। কেননা, তিনি দ্বিধাবিভক্ত দেশটিতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছেন।
আরও পড়ুন: সিরিয়ায় যেভাবে ব্যর্থ হয়ে গেল ইরানের উচ্চাকাঙ্ক্ষা
ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজের সঙ্গে এক যৌথ বিবৃতিতে নেতানিয়াহু বলেন, গত রাতে (বৃহস্পতিবার) ইসরাইলি বাহিনী সিরিয়ার দামেস্কে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছে হামলা চালিয়েছে।
নেতানিয়াহু আরও বলেন, এটি সিরিয়ার শাসকগোষ্ঠীর প্রতি একটি স্পষ্ট বার্তা। আর তা হলো, ইসরাইল দামেস্কের দক্ষিণে সিরীয় বাহিনী মোতায়েন বা দ্রুজ সম্প্রদায়ের প্রতি কোনো হুমকি মেনে নেবে না।
]]>