এর আগে ১১ জানুয়ারি বোরো ধান রোপণের সময় বিএসএফ ভারতীয় সীমান্তের অংশ হিসেবে দাবি করে জমিতে চাষাবাদ বন্ধ করতে কৃষকদের বাধা দেয়। পরে ১২ জানুয়ারি পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে ১৫ জানুয়ারি যৌথ ভূমি কমিশনের মাপ জরিপের মাধ্যমে বিষয়টির চূড়ান্ত নিষ্পত্তি করার কথা বলা হয়।
পতাকা বৈঠকে বিজিবির নেতৃত্ব দেন ৩৩ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আশরাফুল হক এবং বিএসএফের পক্ষে ১০২ ব্যাটালিয়ন কমান্ডার রমেশ কুমার।
আরও পড়ুন: ভোমরা সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠক
ভোমরা সীমান্ত সংলগ্ন লক্ষীদাড়ি গ্রামের বাসিন্দারা জানান, দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে তারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছ থেকে লিজ নিয়ে চাষাবাদ করে আসছিলেন, তবে ভারতীয় বিএসএফ ওই জমি তাদের বলে দাবি করে। বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
সবশেষ তথ্যমতে, ১৫ জানুয়ারির পর আজও যৌথ ভূমি কমিশনের জরিপ না হওয়ায় চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি। তবে, বিজিবি জানায়, যৌথ পরিমাপের পর বিষয়টির সমাধান করা হবে।
]]>