সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা থেকে চামড়া নিয়ে আসা ব্যবসায়ী আব্দুর রাজ্জাক জানান, গ্রাম ঘুরে প্রায় ৮০০টি চামড়া সংগ্রহ করে প্রক্রিয়াজাত করে হাটে তুলেছেন। প্রতিটি চামড়ায় লেগেছে গড়ে ৯০০ টাকা। যার মধ্যে আছে যাতায়াত, লবণ, শ্রমিক খরচ ইত্যাদি। কিন্তু ট্যানারি প্রতিনিধিরা বলছেন ৫০০ থেকে ৭০০ টাকার বেশি দিতে পারবেন না। এমন অবস্থায় লাভ তো দূরের কথা, মূলধনও উঠছে না।
শম্ভুগঞ্জ চামড়ার হাটে ঈদের পর প্রথম হাট বসেছে। এটি ময়মনসিংহ অঞ্চলের সবচেয়ে বড় চামড়ার হাট হলেও এবার ব্যবসায়ীদের অসন্তোষ তুঙ্গে। তাদের দাবি, সরকার নির্ধারিত দাম কার্যত কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ।
আরও পড়ুন: যশোরে ৩৫ টাকা ফুট দরে বিক্রি হয়েছে চামড়া!
ট্যানারি প্রতিনিধিরা অবশ্য বলছেন, চামড়ার গুণমান অনুযায়ী দাম নির্ধারণ করছেন তারা। সরকারি মূল্যে চামড়া কেনা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়।
শম্ভুগঞ্জ চামড়ার হাটের ইজারাদার আবু জাফর সুমন জানান, এবার আটটি হাটে প্রায় অর্ধলক্ষাধিক চামড়া বিক্রির সম্ভাবনা রয়েছে, তবে তা গতবারের তুলনায় অনেকটাই কম।
]]>