রোববার (০৫ অক্টোবর) ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে তারা এসব কথা বলেন।
বিচার বিভাগের মতামত নেওয়ার পক্ষে তবে বাধ্যতামূলক নয়, পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে বলেও জানান সাইফুল হক।
আরও পড়ুন: তরুণদের স্বপ্ন ১৪ মাসে দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে: সাইফুল হক
সাইফুল হক বলেন, সাংবিধানিক আদেশ জারির মধ্যদিয়ে নতুন কোনো স্বৈরাচারী সিদ্ধান্ত দিচ্ছি কিনা সেটিও ভাবতে হবে।
এদিকে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্যের কাছাকাছি। অনৈক্য দূর হয়ে ন্যূনতম ঐক্যের জায়গায় পৌঁছেছি আমরা। গণভোট জাতীয় নির্বাচনের দিন হতে পারে। যেহেতু নির্বাচন পিছিয়ে যায় কিনা এমন শঙ্কা আছে যার ফলে নির্বাচনের দিনই আয়োজন করলে ভালো।
আরও পড়ুন : ভারতীয় আধিপত্যবাদীরা বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করছে: জোনায়েদ সাকি
জোনায়েদ সাকি আরও বলেন, নোট অব ডিসেন্ট দেওয়া রাজনৈতিক দল নির্বাচনী ইশতেহারে রেখে বাস্তবায়ন করবে। আগামী সংসদকে দুটি ক্ষমতা দিতে হবে। দেশ পরিচালনার সঙ্গে সংবিধান সংশোধনের ক্ষমতাও তাদের দিতে হবে।
চলতি মাসের ১৫ তারিখে শেষ হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ।
]]>