রোববার (১৫ জুন) সকালে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়কের কানাপুকুরিয়া এলাকায় এ ঘটরা ঘটে।
নিহত বন্যা খাতুন উপজেলার ত্রিবেনী ইউনিয়নের পদমদি গ্রামের সোহান আলীর স্ত্রী। বন্যার বাবার বাড়ির লোকজনের দাবি, তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: যশোরে কুয়েত প্রবাসীর গলাকাটা লাশ উদ্ধার
প্রত্যক্ষদর্শীরা এক ব্যক্তি জানান, অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মোটরসাইকেলের পেছনে বসে বন্যা খাতুন ঝিনাইদহের দিকে যাচ্ছিল। তার পেছনে একটি ট্রাক ছিল। কিছুদির যাওয়ার পর দেখা যায় বন্যার লাশ পড়ে আছে। আর যে মোটরসাইকেলে বন্যা যাচ্ছিলো সেটা আবার ফিরে যায়।
নিহতের পিতা জাহাঙ্গীর হোসেন দাবি করেন, ‘বিয়ের পর থেকেই শশুরবাড়ির লোকজন বন্যার ওপর নির্যাতন করত। দুই দিন আগেও তাদের নির্যাতন সইতে না পেরে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে বন্যা। আমরা মনে করছি, তাকে এখানে এনে ট্রাকের নিচে ফেলে হত্যা করা হয়েছে।’
ঝিনাইদহ আরাপপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মৃত্যুঞ্জয় শিকারী বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে সড়ক দুর্ঘটনা মনে হলেও আমরা লাশের ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছি। রিপোর্ট এলে আর তদন্ত করে মৃত্যুর কারণ সঠিকভাবে বলা যাবে।’
]]>