সোমবার (২৭ অক্টোবর) বইমেলা বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, তিনদিনব্যাপী এই বইমেলা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। মেলায় মোট ৫৫টি স্টল থাকবে, এখানে অংশ গ্রহণ করবেন রাওয়ার লেখকগণ ও দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান। পাঠক ও দর্শনার্থীদের জন্য থাকবে মুখরোচক খাবার ও শীতের পিঠার আয়োজন।
প্রতিদিন বিকেল ৩টায় স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের নিয়ে বইভিত্তিক প্রতিযোগিতা, পুরস্কার প্রদানসহ আপ্যায়নের ব্যবস্থা থাকবে। এছাড়া থাকবে মাগরিবের পর অনুপ্রেরণামূলক লেকচার এবং প্রতিদিনের লেখক ও প্রকাশকদের বই পরিচিতি অনুষ্ঠান।
রাওয়া বইমেলার মূল প্রতিপাদ্য- ‘সবার হাতে বই পৌঁছে দেয়া।’ এ বছরের মূল বার্তা- ‘চাকরিজীবী কিংবা বা অবসরি, বই পড়ার অভ্যাস গড়ি।’
রাওয়া বইমেলার যাত্রা শুরু হয় ২০১৪ সালে এবং এবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে ১১তম আসর।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে ৩০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজম।
আরও পড়ুন: একুশের বইমেলা স্থগিত
১লা নভেম্বর শনিবার রাত ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে সমাপনী অধিবেশন। এ দিন উপস্থিত থাকবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি।
মেলায় আরও উপস্থিত থাকবেন স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার প্রিন্সিপালবৃন্দ, স্পন্সর প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতিনিধি, ডিওএইচএস পরিষদ ও বিভিন্ন ক্লাবের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
স্টলগুলোতে পাওয়া যাবে শিশুতোষ, ইসলামিক, ইংরেজি ও বিভিন্ন ধারার সাহিত্যবিষয়ক বইয়ের সমাহার।
ঢাকার প্রাণকেন্দ্র মহাখালীতে অবস্থিত ‘রাওয়া হেলমেট হল’ নিরাপদ, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও ফ্রি ওয়াই-ফাই সুবিধাযুক্ত স্থান এবং এই বইমেলার আয়োজনস্থল। রাওয়া বইমেলা সবার জন্য উন্মুক্ত এবং প্রবেশপথ সম্পূর্ণ বিনামূল্য। পরিবার-পরিজনসহ বই মেলায় ঘুরে দেখা সহ জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হওয়ার আহ্বান আয়োজকদের।

১ সপ্তাহে আগে
৩








Bengali (BD) ·
English (US) ·