লাহোর জেতার পর আফ্রিদির মুখে রিশাদের প্রশংসা

৪ সপ্তাহ আগে
কোয়েটা গ্ল্যাডিয়েটর্সের বিপক্ষে লাহোর কালান্দর্সের ৭৯ রানের জয়ে নিঃসন্দেহে বড় অবদান ফখর জামান ও স্যাম বিলিংসের। ৩৯ বলে ৬৭ রান করা ফখর তো ম্যাচসেরাও হয়েছেন, বিলিংস ১৯ বলে অপরাজিত ছিলেন ৫০ রান করে। বাংলাদেশের রিশাদ হোসেনের পারফরম্যান্সও তাদের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।

রাওয়াপিন্ডি স্টেডিয়ামে ৬ উইকেটে কোয়েটাকে ২২০ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল লাহোর। লক্ষ্য তাড়ায় ৯ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদেও পড়েছিল কোয়েটা। ওপেনার সৌদ শাকিল ও হাসান নাওয়াজ ১ রান করে তুলেন। আরেক ওপেনার ফিন অ্যালেন রানের খাতাই খুলতে পারেননি। দুই ওপেনারের উইকেটই নেন লাহোর অধিনায়ক শাহিন শাহ আফ্রিদি। ১৪ বলে ২৮ রান করে ফিরে যান কুশাল মেন্ডিসও।


৪ উইকেট হারানো কোয়েটা এরপর রাইলি রুশো ও শোয়েব মালিকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। রুশো তখন ভয়ঙ্কর রূপে, ১১ বলে ২৭ রান নিয়ে ব্যাট করছিলেন। ওই সময় ম্যাচের সপ্তম ওভারে লেগ স্পিনার রিশাদকে বোলিংয়ে আনেন আফ্রিদি। প্রথম ম্যাচে সুযোগ না পাওয়া রিশাদ প্রথম ওভারে ৭ রান খরচায় কোনো উইকেট পাননি। পরের ওভারের চতুর্থ বলে রুশোর কাছে ছক্কা হজম করেন। এর পরের বলেই স্টাম্প ভেঙে দেন প্রোটিয়া ব্যাটারের। ১৯ বলে ৪৪ রান করে মাঠ ছাড়েন রুশো।


আরও পড়ুন: আইপিএল-পিএসএলসহ আজকের খেলা


রিশাদ নিজের চতুর্থ ওভারে নেন আরও দুই উইকেট, প্রথম বলে মোহাম্মদ আমিরকে ফেরানোর পর আবরার আহমেদের উইকেটও পান। ৪ ওভারে ৩ উইকেট নিতে দেন ৩১ রান। ১৪০ রানেই গুটিয়ে যায় কোয়েটার ইনিংস। ইসলামাবাদ ইউনাইটেডের কাছে হারের পর লাহোরের এটা প্রথম জয়।


ম্যাচ শেষে রিশাদের প্রশংসা করেছেন লাহোর অধিনায়ক আফ্রিদি। ম্যাচ প্রেজেন্টেশনে তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একজন বোলারকে নিতে চেয়েছিলাম, যে মাঝের ওভারে উইকেট নিতে পারবে। ভিসের কিছুটা চোট আছে, তাই রিশাদই সেরা বিকল্প ছিল।’

]]>
সম্পূর্ণ পড়ুন