সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চকবাজারস্থ সোনার বাংলা চাইনিজ রেস্টুরেন্টে লক্ষ্মীপুর পৌর আধুনিক বিপণি বিতানে পৌরসভা কার্যালয় স্থানান্তর উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া ও আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রশাসক বলেন, 'পৌরসভায় নিয়মের কোন বালাই ছিল না। যেখানে যাচ্ছি, যেটি ধরছি, সেখানেই অনিয়মে ভরা। অতীত ইতিহাস খুবই খারাপ। ঋণ ২৬ কোটি টাকা, যার মধ্যে সাড়ে ৪ কোটি টাকা বিদ্যুৎ বিল এবং ৬ কোটি টাকা কর্মচারীদের বকেয়া বেতন।'
তবে প্রতি মাসে বিপুল উদ্বৃত্ত থাকা সত্ত্বেও এত বড় অঙ্কের ঋণের উৎস সম্পর্কে প্রশাসক বলেন, 'সেই প্রশ্নের যে উত্তর পাই, তা আপনাদের বলা যাবে না। তবে আপনারা অবগত আছেন।'
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের সন্ধান চায় পরিবার
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, চৌমুহনী এস.এ সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর জেড.এম ফারুকী, পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাইফুল ইসলাম ভূইয়া তপন, জেলা জামায়াতের সাবেক সেক্রেটারি ফারুক হোসেন নুরনবী, বণিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুল আজিজ, সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, পৌরসভা নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ ফারাবী, পৌরসভা নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জুলফিকার হোসেনসহ অনেকে।