রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে এনবিআর।
এতে বলা হয়, ভোজ্যতেল একটি অপরিহার্য খাদ্যপণ্য যার সরবরাহ মূলত আমদানি নির্ভর। দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের চাহিদার সিংহভাগ পূরণ হয় অপরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেল আমদানিপূর্বক পরিশোধন কার্যক্রম থেকে।
আরও পড়ুন: ভোজ্যতেলের বাজারে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, ৬০ হাজার টাকা জরিমানা
তবে দেশে ১.২-১.৫ লাখ মেট্রিক টন রাইস ব্রান তেল (পরিশোধিত/অপরিশোধিত) উৎপাদিত হলেও তার সিংহভাগ প্রতিবেশী দেশে রফতানি হয়ে যায়। অত্যন্ত স্বাস্থ্যসম্মত এই তেল দেশের ভোজ্যতেলের অভ্যন্তরীণ চাহিদার ২৫-৩০ শতাংশ মেটাতে সক্ষম। দেশে উৎপাদিত রাইস ব্রান তেল দেশের অভ্যন্তরে সরবরাহ নিশ্চিত করা গেলে ভোজ্যতেলের বাজার স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হবে।
এ উদ্দেশ্যে ট্যারিফ কমিশনের সুপারিশ বিবেচনায় নিয়ে রফতানি নিরুৎসাহিত করতে সকল ধরণের রাইস ব্রান তেল রফতানিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক ২৫ শতাংশ হারে রেগুলেটরি শুল্ক আরোপ করা হয়েছে।