ম্যাচের শুরুটা ছিল একেবারে ম্যাড়ম্যাড়ে। কোনও দলই সেভাবে গোলের কোনও সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না। তবে দ্বিতীয়ার্ধে খেলার গতি বাড়ায় আবাহনী। গোলের প্রথম ভালো সুযোগটি তারা তৈরি করে ম্যাচের ৫৫ মিনিটে। বাইলাইনের একটু ওপর থেকে সতীর্থের বাড়ানো কাট ব্যাক পেনাল্টি বক্সের মধ্যে পেয়ে যায় মাহাদি ইউসুফ। তবে বল উড়িয়ে মারেন তিনি।
আরও পড়ুন: নারী ফুটবলারকে ‘মোটা’ বলায় বরখাস্ত ফেডারেশন সভাপতি
গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠা আবাহনী প্রথম গোলের দেখা পায় ৬৮তম মিনিটে। ডান দিক থেকে দারুণ একটি ক্রস করেন আসাদুজ্জামান বাবলু। তবে তার ক্রস ঠিকঠাক ক্লিয়ার করতে পারেননি প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডাররা। কয়েক পা ঘুরে বল চলে যায় ফাঁকায় থাকা শাকিলের কাছ। বল পেয়ে দারুণ এক শটে বল জালে জড়ান তিনি।
৭১তম মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করার সুবর্ণ সুযোগ পেয়েছিল আবাহনী। বক্সে মাহাদিকে ফাউল করেন তাজউদ্দিন, আর তাতেই পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। কিন্তু স্পট কিক থেকে গোল করতে পারেননি ইব্রাহিম। গোলকিপার বল ঠেকাতে আগেই ডান দিকে সরে গিয়েছিলেন। তবে ইব্রাহিম বল বাইরে মেরে বসেন।
আরও পড়ুন: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কিংবদন্তী ফুটবলার ডেনিস ল আর নেই
যোগ করা সময়ে তৈরি হয় অনাকাঙ্খিত এক পরিস্থিতি। কর্নারের সময় বক্সে অবস্থান করা নিয়ে দুই পক্ষের মধে আচমকাই ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। তখন হাসান মুরাদ ও মাহমুদ ওশিকে হলুদ কার্ড দেখিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন রেফারি।
]]>