এদিন জুমার নামাজে ইমামতি করেন ষাটগম্বুজ মসজিদের ভারপ্রাপ্ত ইমাম মাওলানা মো. নাসির উদ্দিন। নামাজ শেষে দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
চট্টগ্রাম থেকে আসা আলী হোসেন বলেন, ‘প্রতি বছর অন্তত একবার ষাটগম্বুজ মসজিদে আসার চেষ্টা করি, রমজানের প্রথম জুমায় আসতে পারা সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার। এখানে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়লে এক ধরনের মানসিক প্রশান্তি অনুভব করি, যা অন্য কোথাও পাই না। মসজিদের ইতিহাস, স্থাপত্যশৈলী আর পরিবেশ মন ছুঁয়ে যায়।’
আরও পড়ুন: ৬০ গম্বুজ মসজিদ, জানান দেয় ইসলামের সোনালী সময়ের
ষাটগম্বুজ মসজিদের ভারপ্রাপ্ত ইমাম মাওলানা মো. নাসির উদ্দিন জানান, ‘রমজানের প্রথম জুমায় প্রতি বছরই মুসল্লিদের উপচে পড়া ভিড় থাকে। তারাবির নামাজের জন্য দুজন স্বনামধন্য হাফেজ দিয়ে খতম তারাবি পড়ানো হয়। প্রতিদিন দেড় থেকে দুই শ মানুষ ইফতার করেন, কখনো সংখ্যা আরও বাড়ে। রমজানে দূরদূরান্ত থেকে অনেক মুসল্লি আসেন, তাই তাদের জন্য সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করার চেষ্টা করি।’