অভিযুক্ত মুসলিমা খাতুন যশোরের অভয়নগর জিয়াডাঙ্গা দক্ষিনপাড়ার সোহরাব আলীর মেয়ে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, যশোর সদরের কচুয়া গ্রামের সোলাইমান আলী হায়দার ২০২৪ সালের ১০ অক্টোবর পারিবারিকভাবে মুসলিমাকে বিয়ে করেন। পরে সোলাইমান জানতে পারেন মুসলিমার আগে আরও দুই জায়গায় বিয়ে হয়েছিল। যা মুসলিমার পরিবার গোপন করেছিল। কিছুদিন যেতে না যেতে মুসলিমার উশৃঙ্খল জীবনযাপন চোখে পড়ে শ্বশুর বাড়ির লোকজনের। এছাড়া মাঝে মধ্যে মুসলিমা তার স্বামীর কাছে মোটা অংকের টাকা দাবি করতো।
আরও পড়ুন: ইজতেমায় যৌতুকবিহীন ৬৩ যুগলের বিয়ে
টাকা না দিলে সংসারে অশান্তি সৃষ্টি করতো। একপর্যায়ে মুসলিমা তার স্বামীর কাছে এক লাখ টাকা দাবি করে। টাকা দিলে সংসারে আর অশান্তি করবে না বলে জানায়।
সোলাইমান টাকা দিতে অস্বীকার করায় চরম অশান্তি সৃষ্টি করে চলতি বছরের ২০ মে বাবার বাড়ি চলে যায়।
আরও পড়ুন: যৌতুকের টাকা না পেয়ে নববধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী গ্রেফতার
গত ১৩ জুন মুসলিমা ও তার স্বজনদের বাড়িতে ডেকে বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে তিনি আদালতে এ মামলা করেছেন।
]]>