লেবানন ফুটবলের (এলএফএ) প্রধান এএফপিকে জানিয়েছে, ‘প্রেসিডেন্ট ইতিমধ্যেই ইনফান্তিনোকে ডিক্রি (রাষ্ট্রীয় উচ্চপর্যায়ের আদেশ) জারি হওয়া এবং তা কার্যকর করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে জানিয়েছেন। ইনফান্তিনো এমন একজন মানুষ, যিনি লেবাননের জন্য অনেক কাজ করেছেন। সে কারণেই মূলত এই নাগরিকত্ব দেওয়ার সিদ্ধান্ত।’
৫৫ বছর বয়সি ইনফান্তিনো নিজে সুইস ও ইতালীয় হলেও তার স্ত্রী লীনা আল-আশকার একজন লেবানিজ। লীনা আল-আশকর অতীতে এলএফএর সঙ্গেও কাজ করেছেন।
আরও পড়ুন: জানা গেল কবে ও কোথায় হবে রোনালদোর বিয়ের অনুষ্ঠান
লেবানিজ চ্যানেল এলবিসিআই-কে ইনফান্তিনো বলেছেন, ‘আমি এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে নাগরিকত্ব পাইনি, তবে শিগগিরই পাবো। আমার খুবই ভালো লাগছে, আমি গর্বিত ও খুশি। বহু বছর ধরে আমি লেবানিজ। এবার আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাওয়াটা সত্যিই আনন্দের।’
ফিফা সভাপতি আরও বলেন, ‘লেবাননের একটি আধুনিক ফুটবল স্টেডিয়াম দরকার। আমরা ২০-৩০ হাজার দর্শকের জন্য নতুন একটি স্টেডিয়াম নির্মাণের সম্ভাবনা যাচাই করছি। আজকের দিনে স্টেডিয়াম শুধু খেলার জায়গা নয়, এটি একটি দেশের প্রতীক। লেবাননেরও এমন প্রতীক দরকার, এটি দেশের তরুণদের জন্যও জরুরি।’
আরও পড়ুন: অলিম্পিয়াকসের বিপক্ষে নামার আগে দুই খেলোয়াড়কে পাচ্ছে না রিয়াল
লেবানন ফুটবলের প্রধান (এলএফএ) হায়দার জানান, ইনফান্তিনো নতুন স্টেডিয়ামের সব খরচ বহন করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তার ভাষ্য, ‘আমাদের জমি চূড়ান্ত করতে হবে। এরপর নির্মাণপ্রক্রিয়া তারা দেখাশোনা করবে। আর তারা জোর দিয়ে বলেছে, স্টেডিয়ামটি বৈরুতেই হবে।’
বৈরুতের ক্যামিল চামুন স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়াম লেবাননের সবচেয়ে বড় মাঠ। ১৯৫৭ সালে উদ্বোধন হয়েছিল প্রায় ৫০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এই স্টেডিয়ামটি। আরব গেমস আয়োজনের আগে ১৯৯৭ সালে এটি সংস্কার করা হয়।
]]>
১ সপ্তাহে আগে
২





Bengali (BD) ·
English (US) ·