এক বিবৃতিতে শনিবার (২৪ মে) টিআইবি এ সাদুবাদ জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়, প্রায় ৯০ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের বিলাসবহুল সম্পদ জব্দের এই পদক্ষেপের ধারাবাহিকতায় যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে যৌথ আইনি সহায়তার পথ আরও সুগম হবে এবং তদন্ত কার্যক্রম দ্রুত অগ্রসর হয়ে পাচার হওয়া অর্থ-সম্পদের দ্রুত পুনরুদ্ধার সম্ভব হবে।
আরও পড়ুন: পাচারের সম্পদ ফ্রিজে সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রের ভূমিকা ইতিবাচক: গভর্নর
সেইসঙ্গে যুক্তরাজ্যের এই পদক্ষেপ অনুসরণ করে অন্যান্য অর্থ-সম্পদ পাচারের গন্তব্য দেশসমূহকে নিজেদের আইনি কাঠামোর আওতায় বাংলাদেশি নাগরিক বা প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন অবৈধ সম্পদ চিহ্নিত, জব্দ এবং পুনরুদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।
]]>