রোববার (১৯ জানুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৫টায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তিনি মারা যান।
ইনস্টিটিউটের পরিচালক মারুফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বাবুল কাজীর শারীরিক অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক ছিল। তাকে আইসিইউতে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল।
পরিবারের সদস্যদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, শনিবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে উত্তরায় নিজের বাসার টয়লেটে সিগারেট ধরাতে গেলে গ্যাস লাইটার বিস্ফোরণে আহত হন বাবুল কাজী। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। তার চিকিৎসায় ১৬ সদস্যের মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয়।
আরও পড়ুন: নারী উদ্যোক্তা তনির স্বামী মারা গেছেন
বাবুল কাজীর বাবা আবৃত্তিকার কাজী সব্যসাচী, মা উমা কাজী। তিন ভাই-বোনের মধ্যে সবচেয়ে ছোট ছিলেন বাবুল কাজী। তার বড় দুই বোন খিলখিল কাজী ও মিষ্টি কাজী। স্বাধীনতার পর যখন কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দিয়ে দেশে নিয়ে আসা হয়, তখন পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এপারে চলে আসেন কাজী সব্যসাচী। তার পরিবারের সদস্যরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক।