বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে শুরু হওয়া এ অভিযান টানা আট ঘণ্টা চলে। ড্রোনের মাধ্যমে পাহাড়ে লুকানো অপরাধীদের আস্তানা শনাক্ত করা হয়। তবে অভিযানের সময় অপরাধীরা পালিয়ে যায়।
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার পাহাড়ি এলাকায় র্যাব, পুলিশ ও নৌবাহিনীর ২২০ সদস্যের অংশগ্রহণে যৌথ বাহিনীর ব্যাপক অভিযান চালানো হয়।
র্যাব-১৫ কক্সবাজারের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. কামরুল হাসান বলেন, মহেশখালীর গহীন পাহাড়ে কয়েকটি গ্রুপ অস্ত্র তৈরি ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করছে। এলাকাটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর পাশেই সরকারি এসপিএম প্রকল্প, ১২০০ মেগাওয়াটের তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণকাজ চলছে। তাই এলাকাকে অপরাধমুক্ত রাখতে নিয়মিত যৌথ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
আরও পড়ুন: মহেশখালীতে মধ্যরাতে দুর্বৃত্তদের গুলিতে এএসআইসহ আহত ৩
যৌথ বাহিনীর সদস্যরা জানান, এক ঘণ্টা পাহাড়ি পথ হেঁটে দুর্গম এলাকায় পৌঁছে তাঁরা আস্তানাগুলো ঘিরে ফেলেন। অপরাধীরা পালিয়ে গেলেও উদ্ধার হয় অস্ত্র ও গুলি।
পুলিশ জানায়, অপরাধীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। মহেশখালীকে অপরাধমুক্ত করতেই এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করা হবে।
]]>