রোববার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গুইন লুইসের সঙ্গে বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে তাজুল ইসলাম এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘তদন্ত ও বিচারকাজে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে কারিগরি সহায়তা দেয়ার আশ্বাস দিয়েছে জাতিসংঘ।’
জুলাই-আগস্ট হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আওয়ামী লীগের ১৩১ জনেরও বেশি মন্ত্রী, এমপি, নেতা কারাগারে রয়েছেন। বন্দি আছেন সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর একডজনেরও বেশি সদস্য। বিচার নিশ্চিতে জোরেশোরে চলছে তদন্ত কাজ।
রোববার বিচারের অগ্রগতি, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতাসহ সামগ্রিক বিষয়ে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গুইন লুইসের সঙ্গে বৈঠক হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের। পরে চিফ প্রসিকিউটর জানান, কারিগরি সহায়তার বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছে জাতিসংঘ।
আরও পড়ুন: ২০২৫ সাল হবে জুলাই গণহত্যার বিচারের বছর: চিফ প্রসিকিউটর
খুব শিগগিরই জুলাই-আগস্ট গণহত্যার অন্তত দুটি মামলার তদন্ত শেষ হবে বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর।
এক প্রশ্নের জবাবে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিক বা না দিক বিচার তার নিজস্ব গতিতে চলবে।’
রামপুরায় রিকশাচালক ইসমাইলকে গুলি করার সঙ্গে জড়িত পুলিশ সদস্যদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে বলেও জানান অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম।