ফক্স বিজনেসের সাথে কথা বলার সময়, তিনি চীনে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থা (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সাথে বৈঠকের তাৎপর্যকেও খাটো করে দেখেন।
বেসেন্ট বলেন, আমি মনে করি দিনশেষে, ভারত বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল গণতন্ত্র। তাদের মূল্যবোধ রাশিয়ার তুলনায় আমাদের এবং চীনের অনেক কাছাকাছি।
আরও পড়ুন:প্রতিরক্ষা বিভাগের নাম বদলে ‘ডিপার্টমেন্ট অব ওয়ার’ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প!
ট্রাম্প প্রশাসনের এই কর্মকর্তা আরও স্বীকার করেছেন যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারতের উপর ৫০ শতাংশ শাস্তিমূলক শুল্ক আরোপের পিছনে ভারতের রাশিয়ান অপরিশোধিত তেল কেনাই একমাত্র কারণ ছিল না। যা এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ।
তিনি দাবি করেছেন, ধীর গতিতে চলমান ভারত-মার্কিন বাণিজ্য আলোচনা হোয়াইট হাউসের শুল্ক বৃদ্ধির পদক্ষেপের পিছনে আরেকটি কারণ ছিল।
এর আগে, ট্রাম্প ভারতের সাথে বাণিজ্যকে ‘একতরফা বিপর্যয়’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
এদিকে, ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ না করলে মস্কোর বিরুদ্ধে অতিরিক্ত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরোপের হুমকি দিয়েছেন মার্কিন কর্মকর্তা।
আলাস্কায় শান্তি নিয়ে সাম্প্রতিক আলোচনা সত্ত্বেও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে বোমাবর্ষণ অব্যাহত রাখার পর ট্রাম্প প্রশাসন রাশিয়ার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বিবেচনা করছে বলে দাবি করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন:মধ্যবর্তী নির্বাচনের আগে কঠোর অবস্থানে ট্রাম্প
বেসেন্ট আরও বলেন, তাই আমি মনে করি সমস্ত বিকল্প টেবিলে রয়েছে, এবং আমরা এই সপ্তাহে সেগুলো খুব ঘনিষ্ঠভাবে পরীক্ষা করব।
সূত্র: এনডিটিভি
]]>