মাঝমাঠের একটু সামনে থেকে হামজার বাড়ানো বলে গোলকিপারকে বোকা বানিয়ে জালে বল জড়ান রাকিব। যদিও বলে খুব বেশি গতি ছিল না। তবে গোলরক্ষক সামনে এগিয়ে আসায় সিঙ্গাপুরের ডিফেন্ডাররাও আর বল ঠেকানোর সুযোগ পাননি।
এর আগে প্রথমার্ধের একেবারে শেষ মুহূর্তে গোল হজম করে বাংলাদেশ। ম্যাচের তখন ৪৪ মিনিট। সিঙ্গাপুরের ফরোয়ার্ডরা বাংলাদেশের রক্ষণে ঢুকে পড়লে গোলরক্ষক মিতুল বল ফিস্ট করতে গিয়ে পারেননি। বক্সের মধ্য থেকে হেড দিয়ে সিঙ্গাপুরের একজন বল দেন ডান দিকে। সেখান থেকে তিনি বল দেন বাঁ পাশে। শট নেন সিঙ্গাপুরের সং উই ইয়াং। হামজা চৌধুরী অনেক দূর থেকে দৌড়ে এসে গোল বাঁচানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু পারেননি।
আরও পড়ুন: সিঙ্গাপুর ম্যাচের আগে হামজাকে শুভকামনা জানাল লেস্টার, পুলিশ ঈসাকে
প্রথমার্ধে প্রতিপক্ষের ডেরায় বেশ কয়েকবার হানা দিয়েছিলো সমিত-ফাহামেদুলরা।আক্রমণের উৎস ছিলেন সমিত সোম। কমপক্ষে পাঁচটি আক্রমণের উৎস ছিলেন তিনি। কিন্তু তার দারুণভাবে বাড়ানো পাসগুলো কাজে লাগাতে পারেননি রাকিব-ফাহামেদুলরা।
দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ানোর মিশনে নেমে আবারও গোল হজম করে বাংলাদেশ। ৬৮ মিনিটে দ্বিতীয়বার বাংলাদেশের জালে বল জড়ান ইখসান ফান্ডি।