বুধবার সকাল থেকে কোরবানির পশু সিটি হাটে আনতে শুরু করেন খামারি ও ব্যবসায়ীরা। সকাল থেকে হাটে ক্রেতা সমাগম ও ছিল বেশি। ঈদুল আজহার দিন যত ঘনিয়ে আসছে কোরবানির পশুর বেচাকেনা ততই বাড়ছে। তবে ক্রেতাদের অভিযোগ কোরবানির পশুর দাম বেশি চাচ্ছেন বিক্রেতারা। আর বিক্রেতারা বলছেন গবাদি পশুর খাদ্য খাবারের দাম বেশি হওয়ায় দাম কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু দেশি গরুর আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না তারা।
রাজশাহী জেলায় এ বছর ৩ লাখ ৮১ হাজার কোরবানির পশুর চাহিদার বিপরীতে ৪ লাখ ৭০ হাজার কোরবানির পশু প্রস্তুত রয়েছে। ৯১ হাজার উদ্বৃত্ত কোরবানির পশু ব্যাপারীদের হাত ঘুরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে কোরবানির হাটের বিশেষ আকর্ষণ মরু অঞ্চলের প্রাণী দুম্বা
রাজশাহী বিভাগের ৮টি জেলায় প্রায় ৪৩ লাখ কোরবানির পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। এরমধ্যে বিভাগের চাহিদা ২৬ লাখ বাকি ১৭ লাখ পশু দেশের বিভিন্ন প্রান্তে চলে যাচ্ছে ব্যাপারীদের মাধ্যমে।
এদিকে কোরবানির পশুর বেচাকেনা কিনা নির্বিঘ্ন করতে হাট ইজারাদাররা নিজেদের নিরাপত্তা কর্মী ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা হাটে নিয়োজিত আছে। রাজশাহী জেলায় ছোট-বড় মিলিয়ে তাই কোরবানির পশুর হাট রয়েছে ২০টি।