শনিবার (২৬ জুলাই) মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি পৃথক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সন্দেহজনক আবাসনের বুকিং, ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করতে ব্যর্থ হওয়া এবং মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল না থাকাসহ বিভিন্ন কারণে তাদের প্রবেশে বাধা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন:কুয়েতের জনসংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়ালো, বাংলাদেশিই তিন লাখ
বৃহস্পতিবার, টার্মিনাল-১ ও টার্মিনাল-২ থেকে মোট ১৯৮ জনকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে ১২৩ জন বাংলাদেশি, ৬ জন পাকিস্তানি, ৫৩ জন ইন্দোনেশিয়ান, ১৩ জন ভারতীয়, ২ জন ভিয়েতনাম এবং একজন সিরিয়ান নাগরিক রয়েছেন।
এদিকে, বুধবার টার্মিনাল ১ থেকে আটক করা হয় আরও ৯৯ জনকে যাদের মধ্যে ৮০ জন বাংলাদেশি, ১০ জন ভারতীয় এবং ৯ জন পাকিস্তানি নাগরিক রয়েছেন।
সবশেষ আটক ৯৯ জনকেই পরবর্তী নথিপত্রের প্রক্রিয়াকরণ এবং বিদ্যমান আইনি পদ্ধতি অনুযায়ী তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সংস্থাটি জোর দিয়ে বলেছে, সীমান্ত সুরক্ষা এবং সার্বভৌমত্ব তাদের অগ্রাধিকার। জাল নথি ব্যবহার করে বা সন্দেহজনক উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়ায় প্রবেশের প্রচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও সংস্থাটি সতর্ক করেছে।
আরও পড়ুন:কুয়েত বিমানবন্দরে ১৯৯ কেজি চ্যুইং তামাকসহ চার বাংলাদেশি গ্রেফতার
]]>