বিএনপি বলছে, 'জাতীয় নির্বাচনে গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যানের সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ'

৪ সপ্তাহ আগে
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, স্বচ্ছ জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে কাকে গ্রহণ বা প্রত্যাখ্যান করা হবে তা চূড়ান্তভাবে জনগণই নির্ধারণ করবে। সোমবার (৪ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বাধীনতা ফোরামের আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। গয়েশ্বর বলেন, গণতন্ত্রকে যারা ধ্বংস করেছে তাদের জন্য গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এক ধরনের প্রতিশোধ হিসেবে কাজ করবে। এর আগে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট করতে বলেছে ছাত্র অধিকার পরিষদ, পাল্টা জবাবে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় প্রশ্ন তুলেছেন, "এ বিষয়ে বিএনপিকে কেন নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে?" বিএনপির এই নেতা বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ও বিএনপি উভয়েই চায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দ্রুত জাতীয় নির্বাচন করুক। গয়েশ্বর চন্দ্র রায় মনে করেন, কাকে প্রত্যাখ্যান করা হবে আর কাকে গ্রহণ করা হবে তা নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণই ঠিক করবে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর বলেন, ১/১১-এর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সময় অসৎ উদ্দেশ্যের কারণে 'সংস্কার' শব্দটি কলঙ্কিত হয়ে পড়েছিল। বাংলাদেশে ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সময়কাল 'এক-এগারো' নামে সুপরিচিত। তখন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বাইরে বিকল্প রাজনৈতিক শক্তির কথা চিন্তা করা হচ্ছিল, যা বাংলাদেশের রাজনীতিতে 'মাইনাস টু ফর্মুলা' হিসেবে পরিচিত। এর আগে রবিবার মির্জা ফখরুল বলেন, "১/১১-এর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সময় বিরাজনীতিকরণে এবং মাইনাস-টু ফর্মুলা বাস্তবায়নের ব্যর্থ চেষ্টা হয়েছিল"।
সম্পূর্ণ পড়ুন