শনিবার (৩০ নভেম্বর) রাজধানীর সোনারগাঁও রোডে অবস্থিত প্ল্যানার্স টাওয়ারে বিআইপি কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয় এই বিতর্ক প্রতিযোগিতা। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতা শেষে সন্ধ্যায় চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বিআইপির
সভাপতি অধ্যাপক ড. আদিল মুহাম্মদ খান এবং সাধারণ সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ শেখ মুহম্মদ মেহেদী আহসানসহ বিআইপির নেতারা।
বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ দলসহ দেশের সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর ও অঞ্চল/গ্রামীণ পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
বিতর্ক প্রতিযোগিতা ছাড়াও একই দিন সন্ধ্যায় ’বিশ্ব নগর পরিকল্পনা দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে পরিকল্পনা শিক্ষার্থী ও বিআইপির সদস্যদের নিয়ে আয়োজিত আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা, পোস্টার প্রতিযোগিতা, স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে থিসিস প্রতিযোগিতা, ডকুমেন্টারি ও উদ্ভাবনী ধারণা প্রতিযোগিতা এবং স্থানিক পরিকল্পনা কাঠামোর ওপর আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কুইজ প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মধ্যেও পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের প্রতি অভিনন্দন ও অংশগ্রহণকারীদের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়ে বিআইপি সভাপতি ড. আদিল মুহাম্মদ খান বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা বিষয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের প্রতি দেশের পরিকল্পনা সংক্রান্ত কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নেয়ার আহ্বান জানান।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে স্মরণ করে সেই আদর্শকে সামনে রেখে অঞ্চল পরিকল্পনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও পেশাজীবীদের প্রতি ভবিষ্যতের বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয়ার ব্যাপারে অবদান রাখার আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, ভবিষ্যতে যেন দেশের পরিকল্পনাবিদরা দেশের কল্যাণে আরও অবদান রাখতে পারে সেজন্য কাজ করে যাচ্ছে বিআইপি।
বিআইপি সাধারণ সম্পাদক শেখ মুহম্মদ মেহেদী আহসান বলেন, বিআইপি একটি পরিবার। আমাদের প্রত্যাশা পরিকল্পনা বিষয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের পদচারণায় বিআইপি সব সময় সরব থাকবে। পরিকল্পনাবিদ ও পরিকল্পনা বিষয়ে অধ্যনরত শিক্ষার্থীদের সামনে অনেক কাজ। বাংলাদেশকে পরিকল্পিতভাবে গড়ে তুলতে হবে। সে জন্য পরিকল্পনাবিদদের এগিয়ে আসতে হবে।