এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নিন্দা জানিয়ে টিআইবি বলছে, প্রস্তাবিত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ অব্যাহত রাখার এমন সিদ্ধান্ত ‘অনৈতিক, বৈষম্যমূলক ও সংবিধান পরিপন্থি’।
সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যেভাবেই ব্যাখ্যা করা হোক না কেন, এটি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, রাষ্ট্র সংস্কার—বিশেষ করে দুর্নীতিবিরোধী সংস্কারের মূল উদ্দেশ্যকে রীতিমতো উপেক্ষা করেছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। একইসঙ্গে দুর্নীতিকে উৎসাহ দিয়ে রিয়েল এস্টেট লবির ক্ষমতার কাছে আত্মসমর্পণ করেছে।’
আরও পড়ুন: অবৈধ লেনদেনে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ব্যবহার বাড়ছে: টিআইবি
সংবিধানের ২০(২) অনুচ্ছেদের উদ্ধৃতি দিয়ে ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘সেখানে বলা হয়েছে রাষ্ট্র অনুপার্জিত আয় অবৈধ নিশ্চিত করবে।’
আরও পড়ুন: যুক্তরাজ্যে পাচার হওয়া সম্পদ জব্দের পদক্ষেপকে সাধুবাদ টিআইবির
এই ‘দুর্নীতিবান্ধব সুযোগ’ চিরতরে বাতিল করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘কালো টাকা সাদা করার এই সুযোগ আবাসন খাতে অবৈধ অর্থের মালিকদের একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করবে এবং সৎ উপার্জনকারীদের বঞ্চিত করবে। সরকারের এই সিদ্ধান্ত দুর্নীতিকে উৎসাহিত করবে।’
]]>