খাস্তগীর স্কুলে পড়াকালীন হেডপণ্ডিতমশায়ের কাছে ‘আমার জীবনের লক্ষ্য’ লিখতে গিয়ে বড় হয়ে মেয়েদের ভালো করে লেখাপড়া শেখাবার ও তাদের উন্নত করার জন্য তাঁর জীবন উৎসর্গ করবার বাসনা ব্যক্ত করেছিলেন। দরদী শিক্ষক সেই গল্প বাবার কাছে বলার সময় লজ্জায় মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে ছিলেন প্রীতি। তখন কি কেউ জানত, এই মেয়ে ভবিষ্যতে শুধু মেয়েদের নয় সব স্বাধীনতাকামীদের এক আদর্শস্থানীয় বীরকন্যা হিসেবে অমর হয়ে থাকবেন!