সোমবার (১ ডিসেম্বর) মালয়েশিয়ার বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম এবং কিছু অননুমোদিত প্ল্যাটফর্মে এ সংক্রান্ত একটি ‘কথিত’ নোটিশে দাবি করা হলেও মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় এমন কোনো তালিকা বা নোটিশ প্রকাশ করেনি।
প্রচারিত নোটিশে ২৫টি এজেন্সিকে মনোনীত করার দাবি করা হয়েছে, যা ভিত্তিহীন। সংশ্লিষ্ট বা দায়িত্বশীল কোনো কর্তৃপক্ষ এ ধরনের কোনো আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তি দেয়নি। এই ভিত্তিহীন খবরে জনগণের মধ্যে চরম বিভ্রান্তি ও অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মী নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ
অতীতে ২৫ এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী পাঠানোর বিষয়ে আলোচনা থাকলেও সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মালয়েশিয়া সরকার বর্তমানে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের কোনো নির্দিষ্ট ২৫ এজেন্সির তালিকা বা কোটা নির্ধারণের নোটিশ ইস্যু করেনি। সরকার প্রক্রিয়াকে আরও স্বচ্ছ করতে এবং দালালদের হস্তক্ষেপ কমাতে কঠোর মানদণ্ড নির্ধারণ করেছে এবং সরাসরি ই-ভিসার আবেদনসহ অন্যান্য নতুন প্রক্রিয়া চালু করেছে।
মালয়েশিয়া গমনেচ্ছু কর্মীদের প্রতি বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা যেন কেবল প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং মালয়েশিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রকাশিত অফিশিয়াল নোটিশ ও তথ্যের ওপর নির্ভর করেন। কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের যৌথ তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। কোনো এজেন্সির নাম চূড়ান্ত হলে তা অবশ্যই উভয় দেশের অফিসিয়াল চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে।
]]>
১৬ ঘন্টা আগে
১





Bengali (BD) ·
English (US) ·