সবকিছু ছাপিয়ে আলোচনায় এসেছে সেইলসের বোলিংটাই। দুর্দান্ত একটি স্পেল করেছেন ক্যারিবীয় এই বোলার। প্রথম দিনে তিনি বল করেছিলেন মোট সাত ওভার। তার মধ্যে মেইডেন দিয়েছেন ৬ ওভার। দ্বিতীয় দিনে এসে তিনি বল করেছেন ৮.৫ ওভার। ৩ রান দিয়ে উইকেট নিয়েছেন ৪টি।
আরও পড়ুন: রানার গতি সামলে এগিয়ে যাচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সব মিলিয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে সেইলসের ইকোনমি ছিল শূন্য দশমিক তিন এক ছয়। একবিংশ শতাব্দীর টেস্টে এক ইনিংসে এটাই সবচেয়ে কিপ্টে বোলিংয়ের রেকর্ড। এর আগে এই রেকর্ডের মালিক ছিলেন উমেশ যাদব। ২০১৫ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২১ ওভারের স্পেলে তার ইকোনমি ছিল শূন্য দশমিক চার দুই নয়।
টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে অবশ্য সেইলসের এই বোলিং ফিগার বেশ পিছিয়েই আছে। এই তালিকায় স্থানটা দখল করে আছেন ভারতের স্পিনার রমেশচন্দ্র নাদকার্নি। ১৯৬৪ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওভার প্রতি মাত্র শুন্য দশমিক এক পাঁচ রান দিয়েছিলেন এই ভারতীয়। ৩২ ওভার বল করে মেইডেন নিয়েছিলেন ২৭ টিতে। রান দিয়েছিলেন মাত্র পাঁচ।
আরও পড়ুন: ১৬৪-তেই গুটিয়ে গেল বাংলাদেশ
নাদকার্নি তালিকার তিনে আছেন। দুইয়ে আছেন সেইলসেরই দেশের কিংবদন্তি স্যার গ্যারি সোবার্স। ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার ১৯৫৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টে ১৪ ওভার বল করে ১১ ওভারেই রেখেছিলেন মেইডেন।